247) Internet and plagiarism. (ইন্টারনেট ও কুম্ভলিকতা (লেখাচুরি)।) — Written by Junayed Ashrafur Rahman

247) Internet and plagiarism. (ইন্টারনেট ও কুম্ভলিকতা (লেখাচুরি)।) — Written by Junayed Ashrafur Rahman https://mywritingsjunayedmn1.blogspot.com/2019/12/about-me-junayed-ashrafur-rahman.html @ Junayedmn1@gmail.com 

https://mail.google.com/mail/mu/ ✒ 

 

“Everybody should avoid plagiarism on the internet to cultivate the welfare of humanity. (মানবতার কল্যাণের জন্য সবাইকে ইন্টারনেটে কুম্ভলিকতা বর্জন করা উচিৎ।)”

https://www.facebook.com/groups/1467799600130616/permalink/1668026653441242/ 

Plagiarism means :- to claim other writings as own writings. 

And plagiarism is an immortal work. 

The main aim of literature is the welfare of the humanity. 

We are live in the third millennium, and this millennium is maximally depending on the using of internet. Such as :- various social media.

Most of the educated peoples are using internet for their choices. 

Even, there are many uneducated peoples in the world — who are using various social media. 

Especially, we communicate on the internet by writings. 

Moreover, we expose our thinking, philosophy and ideologies on the internet by writings. 

Otherwise, there is an option to copy other writing by name,“Paste”. 

I - https://mywritingsjunayedmn1.blogspot.com/2019/12/about-me-junayed-ashrafur-rahman.html - never know that, why this option (paste) had opened on the internet? 

It is true that, “Paste” option is an increaser of plagiarism on the internet. 

Because, when a writing is pasted on the internet — then the readers never know that, who is the main writer of this pasted writing?

Thus, plagiarism is increased on the internet by pasting. 

Otherwise, sharing is not plagiarism. 

Because, when a writing is shared on the internet — then every reader can understand that, who is the main writer?

So that, by sharing, we can increase publicly of our favorite writings on the internet. 

Moreover, we can mention the link of the main writings. 

 And thus, internet may be free from plagiarism.  

কুম্ভলিকতা (লেখাচুরি) মানে :- আরেক জনের লেখাকে নিজের লেখা হিসেবে দাবি করা। 

এবং কুম্ভলিকতা হচ্ছে, সম্পূর্ণভাবে অমানবিক একটা কাজ। 

আমরা বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগে বসবাস করছি। 

কারণে-অকারণে, প্রয়োজনে অথবা অপ্রয়োজনে আমরা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করছি। 

আর বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমও (ফেসবুক, টুইটার...) ইন্টারনেটের অন্তর্ভুক্ত। 

ইন্টারনেটে আমরা সাধারণত লেখার মাধ্যমে আমাদের মনোভাব প্রকাশ করি ।

ইন্টারনেটে পেস্ট (PASTE) নামের একটা অপশান (মাধ্যম) আছে, যার দ্বারা অন্যের লেখাকে নিজের একাউন্টে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। 

কিন্তু, যখন কোন লেখা পেস্ট করা হয়, তখন পাঠক কখনই বুঝতে পারেন না যে, পেস্ট করা লেখার প্রকৃত লেখক আসলে কে ?

আর এইভাবেই, পেস্টের মাধ্যমে ইন্টারনেটে কুম্ভলিকতার অপচর্চা হয়। 

অন্যদিকে যখন কোন লেখা শেয়ার করা হয়, তখন পাঠক সহজেই বুঝতে পারেন যে, শেয়ার করা লেখার প্রকৃত লেখক কোন ব্যক্তি ?

তাই শেয়ার করার মাধ্যমে আমরা আমাদের পছন্দনিয় লেখার প্রচারণা বাড়াতে পারি ।

এবং আসল লেখকের লেখার লিঙ্ক (🔗) উল্লেখ করতে পারি ।

 আর এইভাবেই আমরা ইন্টারনেটকে কুম্ভলিকতা থেকে সুরক্ষিত করতে পারি। ©️All Right Reserved by Junayed Ashrafur Rahman